স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, রাজ্যের মোট ৮৭টি সরকারি ব্লাড ব্যাঙ্কের মধ্যে মাত্র ৪০ টিতে রক্তের বিভিন্ন উপাদান পৃথকীকরণের ব্যবস্থা রয়েছে। এর মাধ্যমে রক্ত থেকে প্লেটলেট আলাদা করে নেওয়া যায়। হেমারেজিক ডেঙ্গি চিকিৎসার জন্য এটি একটি জরুরি চিকিৎসা ব্যবস্থা। হেমারেজিক ডেঙ্গি আক্রান্তদের গড়ে অন্তত ৫-৭ ইউনিট করে প্লেটলেটস লাগে
ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে ব্লাড ব্যাঙ্ক গুলোয় প্লেটলেট মজুত রাখার নির্দেশ স্বাস্থ্য ভবনের
অন্যদিকে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিতে ভিজছে উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলা। এই পরিস্থিতিতে এখনও পর্যন্ত খাল, নালা সংস্কারও হয়নি। যেখানকার জমা জলেই ডেঙ্গু এবং ম্যালেরিয়ার মশা জন্মায়। চলতি বছরে যাতে মশাবাহিত রোগ থেকে সাধারণ মানুষ বিপদের মুখে না পড়েন, তার জন্য আগেভাগেই কড়া পদক্ষেপ নিল রাজ্য স্বাস্থ্যভবন।
রাজ্যের প্রতিটা ব্লাড ব্যাঙ্কে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্লেটলেট মজুত রাখার নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য দপ্তর। বর্ষার বৃষ্টি শুরু না হলেও, প্রতি বছর এই সময়ে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হন বহু মানুষ। এখনও পর্যন্ত এর প্রকোপ দেখা না গেলেও, দাপট বাড়ার আশঙ্কা থেকেই প্লেটলেট মজুত রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সমস্ত হাসপাতাল এবং মেডিক্যাল কলেজগুলোকেও তৈরি থাকার নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য ভবন।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, রাজ্যের মোট ৮৭টি সরকারি ব্লাড ব্যাঙ্কের মধ্যে মাত্র ৪০ টিতে রক্তের বিভিন্ন উপাদান পৃথকীকরণের ব্যবস্থা রয়েছে। এর মাধ্যমে রক্ত থেকে প্লেটলেট আলাদা করে নেওয়া যায়। হেমারেজিক ডেঙ্গি চিকিৎসার জন্য এটি একটি জরুরি চিকিৎসা ব্যবস্থা। হেমারেজিক ডেঙ্গি আক্রান্তদের গড়ে অন্তত ৫-৭ ইউনিট করে প্লেটলেটস লাগে। এই পরিস্থিতিতে ডেঙ্গুর মরশুম শুরু হওয়ার আগেই কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যাবস্থা নিতে হবে স্বাস্থ্য ভবনকে ।
We hate spam as much as you do