দুই দেশের সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে রোগী, সকলকেই জিনিসপত্র নিয়ে প্রায় এক কিলোমিটার পায়ে হেঁটে যেতে হত। এখন থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে টোটোতে চড়ে যাওয়া আসা করা যাবে।
বসিরহাট ঘোজাডাঙায় নো-ম্যান্স ল্যান্ডে চালু টোটো পরিষেবা, বিনামূল্যে যাতায়াত দুই দেশের মধ্যে
বসিরহাট ঘোজাডাঙা সীমান্তে নো–ম্যানস ল্যান্ডে এই পরিষেবা চালু হওয়ায় খুশি ভারত ও বাংলাদেশের মানুষজন। এতদিন পাসপোর্ট জমা রেখে এক দেশের মানুষকে নো–ম্যানস ল্যান্ড এর উপর দিয়ে পায়ে হেঁটেই পাড়ি দিতে হত অন্য দেশে। দুই দেশের সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে রোগী, সকলকেই জিনিসপত্র নিয়ে প্রায় এক কিলোমিটার পায়ে হেঁটে যেতে হত। এখন থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে টোটোতে চড়ে যাওয়া আসা করা যাবে।
দুই দেশের মানুষকে এই কষ্টের হাত থেকে রেহাই দিতে সিএনএফের (ঘোজাডাঙা ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্টের) উদ্যোগে সীমান্তের নো–ম্যানস ল্যান্ডে চালু হয়েছে টোটো পরিষেবা। জানা গেছে সারাদিনই এই পরিষেবা পাওয়া যাবে। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে যে’কটা সীমান্ত রয়েছে তার মধ্যে এই প্রথম বসিরহাট ঘোজাডাঙা সীমান্তে এই পরিষেবা চালু হল। এটা ঘটনা অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে অসুস্থ মানুষ ভারতে চিকিৎসা করাতে আসেন সীমান্ত পেরিয়ে। এই এক কিলোমিটার তাঁদের পায়ে হেটেই যেতে আসতে হত। বিনামূল্যে টোটো পরিষেবা চালু হওয়ায় তাঁরা উপকৃত হবেন।
We hate spam as much as you do