গরীবের স্বার্থবিরোধী বাজেট পেশ করলো কেন্দ্রীয় সরকার যেখানে কর্পোরেট পুঁজির স্বার্থে নির্লজ্জভাবে ১০০দিনের বরাদ্দ কমিয়ে দিল।আমাদের দাবি বছরে ২০০দিন কাজ দিতে হবে।একজন মানুষ বছরে দুশো দিন কাজ পেলে বছরে তার আয় হবে ১লক্ষ ২০ হাজার।পরিবারের সবাই এই কাজ পেলে তাকে আর ভিটেমাটি ছেড়ে ভিনরাজ্যে চলে যেতে হবে না।তারা অভিযোগের সুরে বলেন,বিজেপি তৃণমূল পরস্পর পরস্পরের পরিপূরক।তাদের বিভাজনের রাজনীতি মানুষকে দুর্বল করছে।পঞ্চায়েত নির্বাচনে মানুষ এর জবাব দেবে।
বিভিন্ন দাবীতে সন্দেশখালি ১ বিডিও অফিসে সিপিএমের গন ডেপুটেশন
৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
- আবাস যোজনায় বাসগৃহ পাওয়ার উপযুক্ত সমস্ত মানুষের নাম নথিভুক্ত করার দাবি সহ একগুচ্ছ দাবিতে সোমবার সন্দেশখালি -১ বিডিও অফিসে গণ ডেপুটেশন দেয় সিপিআই(এম) ।ডেপুটেশন উপলক্ষে সভা হয় বিডিও অফিস সংলগ্ন স্হানে।সভাপতিত্ব করেন ভক্তদাস মাহাতো। সমস্ত গরীব মানুষকে খাদ্য সুরক্ষার রেশন কার্ড দেওয়া,১০০দিনের কাজের বকেয়া মজুরি অবিলম্বে পরিশোধ করা এবং ফের কাজ চালু করা,৬০বছরের উর্দ্ধে সকল গরীব মানুষকে কমপক্ষে মাসিক ৬০০০ টাকা ভাতা দেওয়ার পাশাপাশি সমস্ত অসংগঠিত শ্রমিকদের সামাজিক সুরক্ষা দেওয়া ইত্যাদি দাবির সমর্থনে বক্তব্য রাখেন সিপিএম নেতা পলাশ দাস,ক্ষেতমজুর আন্দোলনের নেতা নিরাপদ সর্দার, রবীন্দ্রনাথ সরকার ,রঞ্জিত নাথ, অজিত মণ্ডল। সভা চলাকালীন ৭জনের প্রতিনিধিদল বিডিও সুপ্রতীম আচার্য্যের কাছে দাবি সংবলিত স্মারকলিপি জমা দেন।
সভায় নেতৃবৃন্দ কর্পোরেট পুঁজির স্বার্থবাহী কেন্দ্রীয় সরকারে প্রস্তাবিত বাজেটের তীব্র সমালোচনা করেন।
পাশাপাশি রাজ্যে মানুষের পঞ্চায়েতকে তৃণমূল কংগ্রেস কি ভাবে লুটের পঞ্চায়েতে পরিণত করেছে তার বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেন।নেতৃবৃন্দ, বামফ্রন্ট সরকারের ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতী ব্যবস্থায় জনকল্যাণমুখী বিভিন্ন প্রকল্পে কথা তুলে ধরে বলেন,তখন পঞ্চায়েত ছিল গ্রামের মানুষের বাঁচার স্বপ্ন।গ্রামের উন্নয়নে মানুষের অংশগ্রহণ ছিল।বামফ্রন্টের সময়ে বরাদ্দকৃত অর্থ কম থাকলেও প্রকৃত উন্নয়নে ধারাবাহিক গতি এনেছিল।সেই পঞ্চায়েত এখন বাস্তুঘুঘুদের বাসা,চোর গুন্ডাদের আখড়ায় পরিণত হয়েছে।পঞ্চায়েতি ব্যবস্থাকে তছনছ করে দিয়েছে।স্বচ্ছ পঞ্চায়েত গড়তে হলে গ্রামের মানুষকেই এগিয়ে এসে এই সমস্ত চোর গুন্ডাদের তাড়াতে হবে।গ্রামের মানুষের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনই পারে এই দুরাবস্থা থেকে মুক্তি দিতে।গরীবের স্বার্থবিরোধী বাজেট পেশ করলো কেন্দ্রীয় সরকার যেখানে কর্পোরেট পুঁজির স্বার্থে নির্লজ্জভাবে ১০০দিনের বরাদ্দ কমিয়ে দিল।আমাদের দাবি বছরে ২০০দিন কাজ দিতে হবে।একজন মানুষ বছরে দুশো দিন কাজ পেলে বছরে তার আয় হবে ১লক্ষ ২০ হাজার।পরিবারের সবাই এই কাজ পেলে তাকে আর ভিটেমাটি ছেড়ে ভিনরাজ্যে চলে যেতে হবে না।তারা অভিযোগের সুরে বলেন,বিজেপি তৃণমূল পরস্পর পরস্পরের পরিপূরক।তাদের বিভাজনের রাজনীতি মানুষকে দুর্বল করছে।পঞ্চায়েত নির্বাচনে মানুষ এর জবাব দেবে।
We hate spam as much as you do