স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও পুলিশের যৌথ উদ্যোগে মাস দুই আগে হারিয়ে যাওয়া গৃহবধূ কে ফিরে পেয়ে খুশি পরিবারের লোকেরা।
যৌথ উদ্যোগে বাড়ি ফিরল ভিন রাজ্যের গৃহবধূ
স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও পুলিশের যৌথ উদ্যোগে মাস দুই আগে হারিয়ে যাওয়া গৃহবধূ কে ফিরে পেয়ে খুশি পরিবারের লোকেরা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ৭ই জুন মিনাখাঁর নাড়াবুনিয়া এলাকায় এক বছর বিয়াল্লিশের গৃহবধু কে ইতস্তত ঘোরাঘুরি করতে দেখে মিনাখাঁ একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীরা তাকে নিয়ে শুরু করে জিজ্ঞাসাবাদ। তার শারীরিক ও মানসিক অবস্থা ভালো না দেখে তারা খবর দেয় মিনাখাঁ থানার পুলিশকে। মিনাখাঁ থানার পুলিশ ও ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীদের যৌথ উদ্যোগে ওই গৃহবধূকে প্রথমে মিনাখাঁ গ্রামীণ হাসপাতাল চিকিৎসা করানো হয়। সেখানে চিকিৎসা করানোর পর ওই গৃহবধূকে বসিরহাট আদালতের অনুমতি নিয়ে বাদুড়িয়ার একটি হোমে রেখে দেয় পুলিশ। তারপর ওই গৃহবধূকে নিয়ে শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদ। ভিন রাজ্যের ভাষা সঠিকভাবে বুঝতে পারছিলেন না পুলিশ কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীরা। পরে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীরা ওই মহিলার ভাষা বুঝতে পারে। মহিলার কাছ থেকে জানতে পারে ওই মহিলার নাম ঊমা মঙ্গেশ। তার বাড়ি তামিলনাড়ুর নামক্বল জেলার কুমারপালিয়াম থানার থঙ্গম বেকারির সানমুগান এলাকায়। ওই গৃহবধূর এই নাম পরিচয় জানার পরেই তামিলনাড়ুর কুমারপালিয়াম থানার পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে মিনাখাঁ থানার পুলিশ। মাস দুই আগে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে হারিয়ে যাওয়া স্ত্রীর খোঁজ পেয়ে ছুটে আসে ওই 8গৃহবধূর স্বামী ও তার দুই ছেলে। সোমবার বাদুড়িয়ার ওই হোম থেকে ওই গৃহবধূকে তার পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। দুই মাস আগে হারিয়ে যাওয়া স্ত্রীকে কাছে পেয়ে খুশি ওই গৃহবধূর স্বামী। ওই গৃহবধূর স্বামীযৌথ উদ্যোগে বাড়ি ফিরল ভিন রাজ্যের গৃহবধূ
নিজস্ব সংবাদদাতা, বসিরহাটঃ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও পুলিশের যৌথ উদ্যোগে মাস দুই আগে হারিয়ে যাওয়া গৃহবধূ কে ফিরে পেয়ে খুশি পরিবারের লোকেরা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ৭ই জুন মিনাখাঁর নাড়াবুনিয়া এলাকায় এক বছর বিয়াল্লিশের গৃহবধু কে ইতস্তত ঘোরাঘুরি করতে দেখে মিনাখাঁ একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীরা তাকে নিয়ে শুরু করে জিজ্ঞাসাবাদ। তার শারীরিক ও মানসিক অবস্থা ভালো না দেখে তারা খবর দেয় মিনাখাঁ থানার পুলিশকে। মিনাখাঁ থানার পুলিশ ও ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীদের যৌথ উদ্যোগে ওই গৃহবধূকে প্রথমে মিনাখাঁ গ্রামীণ হাসপাতাল চিকিৎসা করানো হয়। সেখানে চিকিৎসা করানোর পর ওই গৃহবধূকে বসিরহাট আদালতের অনুমতি নিয়ে বাদুড়িয়ার একটি হোমে রেখে দেয় পুলিশ। তারপর ওই গৃহবধূকে নিয়ে শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদ। ভিন রাজ্যের ভাষা সঠিকভাবে বুঝতে পারছিলেন না পুলিশ কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীরা। পরে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীরা ওই মহিলার ভাষা বুঝতে পারে। মহিলার কাছ থেকে জানতে পারে ওই মহিলার নাম ঊমা মঙ্গেশ। তার বাড়ি তামিলনাড়ুর নামক্বল জেলার কুমারপালিয়াম থানার থঙ্গম বেকারির সানমুগান এলাকায়। ওই গৃহবধূর এই নাম পরিচয় জানার পরেই তামিলনাড়ুর কুমারপালিয়াম থানার পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে মিনাখাঁ থানার পুলিশ। মাস দুই আগে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে হারিয়ে যাওয়া স্ত্রীর খোঁজ পেয়ে ছুটে আসে ওই গৃহবধূর স্বামী ও তার দুই ছেলে। সোমবার বাদুড়িয়ার ওই হোম থেকে ওই গৃহবধূকে তার পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। দুই মাস আগে হারিয়ে যাওয়া স্ত্রীকে কাছে পেয়ে খুশি ওই গৃহবধূর স্বামীযৌথ উদ্যোগে বাড়ি ফিরল ভিন রাজ্যের গৃহবধূ
নিজস্ব সংবাদদাতা, বসিরহাটঃ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও পুলিশের যৌথ উদ্যোগে মাস দুই আগে হারিয়ে যাওয়া গৃহবধূ কে ফিরে পেয়ে খুশি পরিবারের লোকেরা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ৭ই জুন মিনাখাঁর নাড়াবুনিয়া এলাকায় এক বছর বিয়াল্লিশের গৃহবধু কে ইতস্তত ঘোরাঘুরি করতে দেখে মিনাখাঁ একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীরা তাকে নিয়ে শুরু করে জিজ্ঞাসাবাদ। তার শারীরিক ও মানসিক অবস্থা ভালো না দেখে তারা খবর দেয় মিনাখাঁ থানার পুলিশকে। মিনাখাঁ থানার পুলিশ ও ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীদের যৌথ উদ্যোগে ওই গৃহবধূকে প্রথমে মিনাখাঁ গ্রামীণ হাসপাতাল চিকিৎসা করানো হয়। সেখানে চিকিৎসা করানোর পর ওই গৃহবধূকে বসিরহাট আদালতের অনুমতি নিয়ে বাদুড়িয়ার একটি হোমে রেখে দেয় পুলিশ। তারপর ওই গৃহবধূকে নিয়ে শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদ। ভিন রাজ্যের ভাষা সঠিকভাবে বুঝতে পারছিলেন না পুলিশ কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীরা। পরে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীরা ওই মহিলার ভাষা বুঝতে পারে। মহিলার কাছ থেকে জানতে পারে ওই মহিলার নাম ঊমা মঙ্গেশ। তার বাড়ি তামিলনাড়ুর নামক্বল জেলার কুমারপালিয়াম থানার থঙ্গম বেকারির সানমুগান এলাকায়। ওই গৃহবধূর এই নাম পরিচয় জানার পরেই তামিলনাড়ুর কুমারপালিয়াম থানার পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে মিনাখাঁ থানার পুলিশ। মাস দুই আগে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে হারিয়ে যাওয়া স্ত্রীর খোঁজ পেয়ে ছুটে আসে ওই গৃহবধূর স্বামী ও তার দুই ছেলে। সোমবার বাদুড়িয়ার ওই হোম থেকে ওই গৃহবধূকে তার পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। দুই মাস আগে হারিয়ে যাওয়া স্ত্রীকে কাছে পেয়ে খুশি ওই গৃহবধূর স্বামী শানমুগম গণেশণ কুমার বলেন,'মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে দুই মাস আগে আমার স্ত্রী হারিয়ে গিয়েছিল, কখনো ভাবতে পারিনি আবার ফিরে পাবো ঊমা কে, আমি পুলিশ ও আশা এনজিও কর্মীদের বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই'।
We hate spam as much as you do
