এখানে সম্পুর্ণ বিনামূল্যে চার বেলা খাবারের বন্দোবস্ত থাকবে, প্রতিবেডে অক্সিজেন, ড্রিপ ষ্ট্যান্ড, প্রচুর ওষুধের স্টক, অন্যান্য সরঞ্জাম থাকছে। ৩১শে মে সোমবার থেকেই রোগী ভর্তি শুরু।
উত্তর ২৪ পরগনার টাকিতে "সেফ হোম " কোভিড কেয়ার সেন্টার কাজ শুরু ।পঃবঃ বিজ্ঞান মঞ্চ , লিভার ফাউন্ডেশন এবং কোভিড কেয়ার নেটওয়ার্ক , পৌরসভার যৌথ উদ্যোগ।
পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের উদ্যোগে এবং লিভার ফাউন্ডেশন এবং কোভিড কেয়ার নেটওয়ার্কের যৌথ উদ্যোগে, টাকি পৌরসভার সহযোগিতায় উত্তর ২৪ পরগনার সীমান্ত টাকিতে উদ্বোধন হলো ২০ শয্যার, বিনামূল্যে টাকি কোভিড কেয়ার সেন্টারের। উদ্বোধন করলেন নব নির্বাচিত বিধায়ক ডাঃ সপ্তর্ষি ব্যানার্জি । টাকি রাষ্ট্রীয় উচ্চ বিদ্যালয়ের কক্ষ এক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে।
এখানে এই সেফ হোম তৈরির উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করেন কোভিড কেয়ার নেটওয়ার্কের সম্পাদক, এভারেস্ট সহ বিশ্বের ৭ টি শীর্ষতম পর্বত শৃঙ্গ ও উচ্চতম আগ্নেয়গিরির শিখর বিজয়ী সত্যরূপ সিদ্ধান্ত, পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের উত্তর ২৪ পরগনার সভাপতি সৌরভ চক্রবর্তী ,ইছামতী বিজ্ঞান কেন্দ্রের সভাপতি পার্থ মুখার্জী, টাকি পৌরসভার পৌরপ্রশাসক সোমনাথ মুখার্জী, পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের গুরুত্বপূর্ণ সংগঠক, প্রাবন্ধিক বাসব বসাক, কোভিড কেয়ার সেন্টারের ডাক্তারবাবু ডঃ সৌমব্রত মিত্র ।
এখানে সম্পুর্ণ বিনামূল্যে চার বেলা খাবারের বন্দোবস্ত থাকবে, প্রতিবেডে অক্সিজেন, ড্রিপ ষ্ট্যান্ড, প্রচুর ওষুধের স্টক, অন্যান্য সরঞ্জাম থাকছে।
৩১শে মে সোমবার থেকেই রোগী ভর্তি শুরু।
টাকি কোভিড কেয়ার নেটওয়ার্কের সম্পাদক প্রদীপ্ত সরকার অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন।
পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চ, ইছামতী কেন্দ্র, টাকি কোভিড কেয়ার নেটওয়ার্ক, এর আগে খুবই গুরুত্ব দিয়ে কোভিড মোকাবিলার কাজ করে যাচ্ছিল, রোগীর বাড়িতে কখনও মোটর সাইকেলে কখনও নৌকোয় নদী পেরিয়ে অক্সিজেন পৌঁছে দিচ্ছিল, রোগীর বাড়িতে প্রয়োজনীয় ওষুধ ইত্যাদি পৌঁছে দিচ্ছিল, রোগী ভর্তিতে সহায়তা করছিল। অন্তত ১০০ জন একাজে যুক্ত ছিল অবিরত ।
সেন্টার পরিচালনার জন্য ডাক্তাররা , স্টাফ নার্সেরা, রুরাল হেলথ কেয়ার প্রভাইডাররা, হাউস কিপিং যারা করবেন তারা, সাফাই কর্মী , কোঅর্ডিনেটরেরা, রান্না, ইলেকট্রিসিটি, নাইট ওয়াচম্যান ,সর্বপরি পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চ,ইছামতী কেন্দ্র, টাকি কোভিড কেয়ার নেটওয়ার্কের কর্মীরা সম্পুর্ণ সমাজসেবার মানসিকতা নিয়ে এই অঞ্চলে এই সেন্টার চালু করলে তা এলাকায় যথেষ্ট সাড়া ফেলে।
সম্পুর্ণ বিনামূল্যের এই সেন্টারকে বিধায়ক বলেন "সেফ হোম" না বলে "সেফার হোম" বলা যায় ।
We hate spam as much as you do