২৮ - ২৯ মার্চ সারা দেশজুড়ে সংগঠন এবং কৃষক সংগঠনগুলির ডাকে সাধারণ ধর্মঘট আহ্বান করা হয়েছে। সাধারণ ধর্মঘটের প্রচারের জন্য এবং সমস্ত দেশজুড়ে অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি অসহনীয় করে তুলছে জনজীবনকে।
রামপুরহাট এর ঘটনায় শাস্তি এবং সর্বভারতীয় ধর্মঘট দাবিতে বারাসাতে জেলাশাসকের দপ্তরে বাম শ্রমিক-কৃষকের বিক্ষোভে ধস্তাধস্তি
২৮ - ২৯ মার্চ সারা দেশজুড়ে সংগঠন এবং কৃষক সংগঠনগুলির ডাকে সাধারণ ধর্মঘট আহ্বান করা হয়েছে। সাধারণ ধর্মঘটের প্রচারের জন্য এবং সমস্ত দেশজুড়ে অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি অসহনীয় করে তুলছে জনজীবনকে।
এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে বামপন্থী শ্রমিক সংগঠনগুলো এবং কৃষক সংগঠনগুলির পক্ষ থেকে ২১ এবং ২২ শে মার্চ জেলাশাসক দপ্তর অভিযান আহ্বান করা হয়েছিল সেই অনুসারে আজ বেলা দুটোর সময় এবং সারা ভারত কৃষক সভা শ্রমিক সংগঠনের পক্ষ থেকে উত্তর ২৪ পরগনার বারাসাতে জেলাশাসকের দপ্তরে বিক্ষোভ জানানো হয়।
এই বিক্ষোভের শুরুতেই আজ সকালেই বীরভূমের রামপুরহাটে গতকাল রাত্রে উপপ্রধান হত্যা কে কেন্দ্র করে প্রায় ১৪ জন গ্রামবাসীকে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ এসেছে এরমধ্যে মহিলা এবং শিশু আছে এই বিষয়ে সারা রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে বলে অভিযোগে বিক্ষোভকারীরা পথ অবরোধ করেন এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পদত্যাগ দাবি করা হয়। জেলাশাসকের দপ্তরে সামনে বিক্ষোভকারীরা পুলিশি ব্যারিকেড ভাঙতে চাইলে পুলিশের সঙ্গে দীর্ঘক্ষন ধরে তাদের ধস্তাধস্তি হয় এরপর জেলাশাসকের কাছে ৪ জনপ্রতিনিধি স্মারকলিপি জমা দিতে যান। অভিযোগ উত্তর ২৪ পরগনা জেলাশাসক তাদেরকে অনেকক্ষণ দাঁড় করিয়ে রেখে থানার আইসি সাথে দেখা করতে বলেন। বিক্ষোভকারীদের পক্ষ থেকে বলা হয় থানার আইসি রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছেন এবং তারা বিক্ষোভকারীদের দেখেছেন। তিনিই জেলাশাসকের দপ্তরে চারজন কে পাঠিয়েছেন।
সিপিআইএম রাজ্য নেতা পলাশ দাশ, শ্রমিক নেতা নেপাল দেব ভট্টাচার্য সোমনাথ ভট্টাচার্য,গার্গী চ্যাটার্জী, এবং কৃষক নেতা মোহাম্মদ সেলিম গায়েন এবং সিপিআইএমের লিবারেশন নেতৃত্ব বক্তব্য রাখেন বক্তারা আগামী ২৮ ও ২৯ মার্চ কেন্দ্রীয় সরকারের নীতির বিরুদ্ধে সর্বভারতীয় ধর্মঘট তাকে সফল করার জন্য আহ্বান জানান
We hate spam as much as you do