Tranding

02:36 PM - 01 Dec 2025

Home / Other Districts / সুপ্রিম নির্দেশে স্থগিত প্রাথমিকের ১১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া

সুপ্রিম নির্দেশে স্থগিত প্রাথমিকের ১১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া

গত বছর সেপ্টেম্বর মাস নাগাদ পর্ষদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, টেট উত্তীর্ণ হয়েছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে ২০২০-২০২২ শিক্ষাবর্ষে প্রশিক্ষণরত ডিএলএড প্রার্থীরা এবং ওই কোর্সের প্রথম বর্ষের উত্তীর্ণরাও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন। এ নিয়েই চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ কোর্টের দ্বারস্থ হয় (Primary TET)। মামলার জল গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে। তখন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় পর্ষদের সিদ্ধান্তকেই বহাল রাখেন। পরে হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ পর্ষদের ওই বিজ্ঞপ্তি খারিজ করেন। দুই বিচারপতির বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দেয়, প্রশিক্ষণরত প্রার্থীরা নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনওভাবেই অংশ নিতে পারবেন না। শিক্ষক হতে গেলে প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ করতে হবে।

সুপ্রিম নির্দেশে স্থগিত প্রাথমিকের ১১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া

সুপ্রিম নির্দেশে স্থগিত প্রাথমিকের ১১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া

  2024-01-15

প্রাথমিকের (Primary TET) চলতি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। ২০২২ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট ছাড়পত্র দিল না প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। সুপ্রিম নির্দেশের ফলে এখনই কোনও মেধাতালিকা প্রকাশ করতে পারবে না পর্ষদ। জানা গিয়েছে, আগামী ২২ জানুয়ারি ওই মামলার পরবর্তী শুনানি।

গত বছরই প্রাথমিকে (Primary TET) স্কুলগুলিতে  প্রায় ১১ হাজার শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগের কথা ঘোষণা করে রাজ্য। সেই মতো নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রস্তুতিও শুরু করে দেয় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। গত বছর সেপ্টেম্বর মাস নাগাদ পর্ষদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, টেট উত্তীর্ণ হয়েছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে ২০২০-২০২২ শিক্ষাবর্ষে প্রশিক্ষণরত ডিএলএড প্রার্থীরা এবং ওই কোর্সের প্রথম বর্ষের উত্তীর্ণরাও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন। এ নিয়েই চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ কোর্টের দ্বারস্থ হয় (Primary TET)। মামলার জল গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে। তখন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় পর্ষদের সিদ্ধান্তকেই বহাল রাখেন। পরে হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ পর্ষদের ওই বিজ্ঞপ্তি খারিজ করেন। দুই বিচারপতির বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দেয়, প্রশিক্ষণরত প্রার্থীরা নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনওভাবেই অংশ নিতে পারবেন না। শিক্ষক হতে গেলে প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ করতে হবে।

২৮ জুলাই ২০২৩ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ
মামলার এক পক্ষের মত হল, ২০২০-২২ শিক্ষাবর্ষ শেষ হচ্ছে জুন মাসে। আর নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে নভেম্বর মাস থেকে। ফলে ডিএলএড প্রশিক্ষণরতদের (Primary TET) সুযোগ দেওয়া উচিত। প্রসঙ্গত, এই সংক্রান্ত মামলায় গত বছরের ২৮ জুলাই সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি রাজেশ বিন্দলের বেঞ্চ জানায়, আদালতের নির্দেশ ছাড়া কোনওভাবেই ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ার মেধাতালিকা প্রকাশ করতে পারবে না পর্ষদ। পরবর্তীকালে মামলাটির শুনানি পিছিয়ে যেতে থাকে। চাকরিপ্রার্থীরা এখন তাকিয়ে রয়েছেন ২২ জানুয়ারির দিকে, দেখা যাক সেদিন এই মামলার জট কাটে নাকি!

Your Opinion

We hate spam as much as you do