Tranding

03:56 PM - 01 Dec 2025

Home / Other Districts / হাঁসখালি ধর্ষণকাণ্ডে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ! রাজ্যের তদন্তে 'গুরুতর ত্রুটি'র অভিযোগ

হাঁসখালি ধর্ষণকাণ্ডে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ! রাজ্যের তদন্তে 'গুরুতর ত্রুটি'র অভিযোগ

রাজ্যের আইনজীবী জানান গ্রামে কোনও শ্মশান না থাকার কারণে মৃত্যুর কোনও শংসাপত্র মেলেনি! আদালত মনে করছে, রাজ্যের এই বয়ান ভুল কারণ কেস ডায়েরিতে লেখা রয়েছে নিহত নির্যাতিতাকে শ্যামনগর আতিরপুর শ্মশান ঘাটে দাহ করা হয়েছিল। কেস ডায়েরি আরও বলছে, কেবল এফআইআরে নাম থাকা অভিযুক্ত যুবকের দ্বারাই নয়, আরও অন্য ব্যক্তিদের দ্বারাও সংঘটিত হতে পারে এই নাবালিকা ধর্ষণ। আদালত জানিয়েছে, সুষ্ঠু তদন্ত এবং নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যদের তথা এলাকা ও রাজ্যের মানুষের মধ্যে আস্থা জাগানোর জন্য, স্থানীয় পুলিশের পরিবর্তে সিবিআইয়ের উচিত এই ঘটনার তদন্তভার হাতে নেওয়া।

হাঁসখালি ধর্ষণকাণ্ডে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ! রাজ্যের তদন্তে 'গুরুতর ত্রুটি'র অভিযোগ

 হাঁসখালি ধর্ষণকাণ্ডে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ! রাজ্যের তদন্তে 'গুরুতর ত্রুটি'র অভিযোগ 


হাঁসখালি মামলায় প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণে জানিয়েছে এই ধর্ষণের ঘটনার তদন্তে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও গুরুতর ত্রুটি রয়েছে।

 হাঁসখালি মামলার তদন্তের দায়িত্ব এবার সিবিআইয়ের। ২ রা মে র মধ্যে রিপোর্ট পেশ করতে হবে সিবিআইকে। প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ ডিভিশন বেঞ্চ মঙ্গলবার এই নির্দেশ দিয়েছে। হাঁসখালি মামলায় প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণে জানিয়েছে এই ধর্ষণের ঘটনার তদন্তে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। অভিযুক্ত যুবক যে ক্ষমতাসীন দলের একজন প্রভাবশালী নেতার ছেলে তা এড়িয়ে যেতে পারছে না আদালত। কেস ডায়েরিতে স্পষ্ট ইঙ্গিত মিলেছে যে নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যদের হুমকি দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, কোনও ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়া হয়নি। যাতে আবারও স্পষ্ট যে পুরো ঘটনাটিকে চাপা দেওয়ার এবং প্রমাণ মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে।

রাজ্যের আইনজীবী জানান গ্রামে কোনও শ্মশান না থাকার কারণে মৃত্যুর কোনও শংসাপত্র মেলেনি! আদালত মনে করছে, রাজ্যের এই বয়ান ভুল কারণ কেস ডায়েরিতে লেখা রয়েছে নিহত নির্যাতিতাকে শ্যামনগর আতিরপুর শ্মশান ঘাটে দাহ করা হয়েছিল। কেস ডায়েরি আরও বলছে, কেবল এফআইআরে নাম থাকা অভিযুক্ত যুবকের দ্বারাই নয়, আরও অন্য ব্যক্তিদের দ্বারাও সংঘটিত হতে পারে এই নাবালিকা ধর্ষণ। আদালত জানিয়েছে, সুষ্ঠু তদন্ত এবং নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যদের তথা এলাকা ও রাজ্যের মানুষের মধ্যে আস্থা জাগানোর জন্য, স্থানীয় পুলিশের পরিবর্তে সিবিআইয়ের উচিত এই ঘটনার তদন্তভার হাতে নেওয়া। তাই রাজ্যের তদন্তকারী সংস্থার হাত থেকে এই মামলার দায়ভার অবিলম্বে সিবিআইকে অর্পণ করা হল, জানিয়েছে আদালত।

Your Opinion

We hate spam as much as you do