এর আগে জার্মানি এবং যুক্তরাজ্য ব্রিটেন রাশিয়ার ওপর ইউক্রেন ইস্যুতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ স্কোলৎজ গ্যাস কোম্পানির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে দেন। ব্রিটেন রাশিয়ার পাঁচটি ব্যাঙ্ক এবং তিনজন ব্যবসায়ীর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। এছাড়াও ইউরোপীয় ইউনিয়ন রাশিয়ার কূটনীতিক, ব্যাঙ্ক আধিকারিকদের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে যারা রাশিয়ার সেনাকে অর্থ সাহায্য করছিল বলে অভিযোগ।
ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের
রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতের মাঝে সুর সপ্তমে চড়িয়ে দিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিভিন্ন দেশ এবং যুক্তরাজ্য ব্রিটেনের সুরে সুর মিলিয়ে এদিন রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল জো বাইডেনের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
এদিন বাইডেনের ঘোষণার ফলে পাশ্চাত্য দেশগুলি থেকে আর্থিক সাহায্য অনুদানের পথ অনেকটাই সংকীর্ণ হয়ে গেল রাশিয়ার সামনে। ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাত নিয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে জাতির উদ্দেশ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি বাইডেন এদিন বলেন, আমরা দুটি রাশিয়ান আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছি। রাশিয়া এরপর থেকে পশ্চিমী দেশগুলির থেকে কোনও টাকা তুলতে পারবে না। পাশ্চাত্যের বাজারে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবে না। এমনকী বুধবার থেকে রাশিয়ার উচ্চবিত্ত সমাজের মানুষের উপরেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হবে বলে জো বাইডেন স্পষ্ট হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
এর আগে জার্মানি এবং যুক্তরাজ্য ব্রিটেন রাশিয়ার ওপর ইউক্রেন ইস্যুতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ স্কোলৎজ গ্যাস কোম্পানির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে দেন। ব্রিটেন রাশিয়ার পাঁচটি ব্যাঙ্ক এবং তিনজন ব্যবসায়ীর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। এছাড়াও ইউরোপীয় ইউনিয়ন রাশিয়ার কূটনীতিক, ব্যাঙ্ক আধিকারিকদের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে যারা রাশিয়ার সেনাকে অর্থ সাহায্য করছিল বলে অভিযোগ।
ঘটনা হল, একদিন আগেই রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন পূর্ব ইউক্রেনের বিচ্ছিন্নতাবাদী অঞ্চলকে স্বাধীন বলে স্বীকৃতি দিয়েছেন। এই মুহূর্তে ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ার সেনা অবাধে বিচরণ করছে। এই অবস্থায় পাশ্চাত্যের দেশগুলি সমস্যা সমাধানে এগিয়ে গেলেও বিফল হয়েছে। এবং তারপরই ইউরোপ এবং আমেরিকার দেশগুলি রাশিয়ায় বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করতে শুরু করেছে। এই ঘটনার পরিণাম কী হয় সেটাই এখন দেখার।
We hate spam as much as you do