Tranding

02:57 PM - 01 Dec 2025

Home / Other Districts / তীব্র ভর্ৎসনা EDকে, পার্থর বিরুদ্ধে এতদিনে চার্জগঠন হলনা কেন?,

তীব্র ভর্ৎসনা EDকে, পার্থর বিরুদ্ধে এতদিনে চার্জগঠন হলনা কেন?,

প্রয়োজনে তদন্তকারীদের রাত জেগে কাজ করার কথাও বললেন তিনি। বুধবার দুপুর ২.৩০টের মধ্যে সবপক্ষের কাছে নথি পেশ করতে হবে ED-কে। মঙ্গলবার ব্যাঙ্কশাল কোর্টে বিচারকের কাছে ভর্ৎসিত হয় ED. বুধবার পার্থর বিরুদ্ধে চার্জগঠন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এদিন যখন শুনানি শুরু হয়, আইনজীবীরা আদালতে জানান, তাঁরা এখনও পর্যন্ত সমস্ত নথি হাতে পাননি। পেনড্রাইভে কিছু নথি দিলেও, ডিজিটাল নথি এবং অন্য প্রয়োজনীয় তথ্য নেই, যা বিচারপ্রক্রিয়ার জন্য জরুরি। এর পর বিচারক শুভেন্দু সাহা তদন্তকারীদের প্রশ্ন করেন। জানতে চান, কেন এখনও সব তথ্য দেওয়া গেল না।

তীব্র ভর্ৎসনা EDকে, পার্থর বিরুদ্ধে এতদিনে চার্জগঠন হলনা কেন?,

তীব্র ভর্ৎসনা EDকে, পার্থর বিরুদ্ধে এতদিনে চার্জগঠন হলনা কেন?,

 December 24,2024, 


 অভিযোগের পাহাড় জমা হলেও, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে এখনও চার্জগঠন হয়নি। সেই নিয়ে এবার তীব্র ভর্ৎসনার মুখে পড়ল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার ঢিলেমির জন্য পার্থর বিরুদ্ধে চার্জগঠন করা সম্ভব হচ্ছে না বলে মন্তব্য করলেন ব্যাঙ্কশাল কোর্টের বিচারক। প্রয়োজনে তদন্তকারীদের রাত জেগে কাজ করার কথাও বললেন তিনি। বুধবার দুপুর ২.৩০টের মধ্যে সবপক্ষের কাছে নথি পেশ করতে হবে ED-কে।

মঙ্গলবার ব্যাঙ্কশাল কোর্টে বিচারকের কাছে ভর্ৎসিত হয় ED. বুধবার পার্থর বিরুদ্ধে চার্জগঠন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এদিন যখন শুনানি শুরু হয়, আইনজীবীরা আদালতে জানান, তাঁরা এখনও পর্যন্ত সমস্ত নথি হাতে পাননি। পেনড্রাইভে কিছু নথি দিলেও, ডিজিটাল নথি এবং অন্য প্রয়োজনীয় তথ্য নেই, যা বিচারপ্রক্রিয়ার জন্য জরুরি। এর পর বিচারক শুভেন্দু সাহা তদন্তকারীদের প্রশ্ন করেন। জানতে চান, কেন এখনও সব তথ্য দেওয়া গেল না।


 ED-র আইনজীবী বলেন, একাধিক মোবাইল ফোন থেকে কিছু তথ্য বের করতে হবে। সেখানে কিছু 'সেন্সিটিভ' তথ্যও রয়েছে, যা হাতবদল করতে চান না তাঁরা। এতে বিচারক প্রশ্ন করেন, "ওই তথ্য বাদ দিয়ে কেন দিচ্ছেন না? কী করে শুরু হবে বিচারপ্রক্রিয়া? আপনাদের জন্যই কিন্তু চার্জগঠনে দেরি হচ্ছে! কেন আগে বলেননি যে এখনও সমস্ত তথ্য আইনজীবীদের দিতে পারেননি?"

 

বিচারপতি প্রথমে জানান, আজ সন্ধের মধ্যেই সমস্ত তথ্য দিতে হবে। কিন্তু ED-র তরফে জানানো হয়, মোবাইল ফোন থেকে সমস্ত তথ্য বের করতে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা সময় লাগবে এর পর বিচারক বলেন, "এখন কাজ শুরু করলে রাত ২টোর মধ্য কাজ শেষ হবে। দরকারে রাত জেগে কাজ করুন। আগামী কাল দুপুর ২.৩০টের মধ্যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে সব পক্ষের কাছে নথি পৌঁছে দিয়ে আসুন। মোবাইলে ফোন করে ডাকবেন না, মোবাইলে পাঠাবেন না। বাড়ি গিয়ে দিয়ে আসুন।"

 

মঙ্গলবার থেকে আদালতের শীতকালীন ছুটি শুরু হচ্ছে। তার মধ্যেও কোর্ট বসবে, ম্যারাথন শুনানি হবে। ব্যাঙ্কশাল কোর্টের বিচারক এই ছুটিতেই চার্জগঠনের প্রক্রিয়া শুরু করতে চেয়েছিলেন। তাই ED সমস্ত নথি জমা দিতে পারেনি জেনে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের তীব্র ভর্ৎসনা করেন। তাঁদের জন্যই বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করতে দেরি হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন বিচারক।

Your Opinion

We hate spam as much as you do