প্রসঙ্গত, গত ৩১ জানুয়ারি রাষ্ট্রীয় উপহারসামগ্রী কমমূল্যে কিনে নেওয়ার অভিযোগে করা (তোষাখানা) মামলায় ইমরান ও বুশরাকে ১৪ বছর করে কারাদণ্ড দেন বিশেষ একটি আদালত। তার একদিন আগে ৩০ জানুয়ারি রাষ্ট্রীয় গোপন নথি ফাঁসের মামলায় ইমরান খানের ১০ বছরের জেল হয়। একই মামলায় ইমরানের সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশিকেও ১০ বছরের জেল দেন আদালত।
শরীয়াহ আইন লঙ্ঘনে সস্ত্রীক ইমরান খানের ৭ বছর কারাদণ্ড
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
এর আগে, সাইফার মামলা ও তোশাখানা মামলায় মোট ২৪ বছরের কারাদণ্ড হয়েছিল পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের। এবার যোগ হলো আরও ৭ বছর।
শরীয়াহ আইন লঙ্ঘন করে বিয়ে করার দায়ে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তার স্ত্রী বুশরা বিবিকে ৭ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে একটি অস্থায়ী আদালত এ রায় দেন। কারাদণ্ডাদেশের পাশাপাশি ইমরান ও বুশরাকে ৫ লাখ রুপি করে জরিমানা করেছেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন তারা। বুশরা বিবির সাবেক স্বামী খাওয়ার মানেকার করা মামলায় ইমরান ও বুশরাকে এ সাজা দিলেন আদালত।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, তার সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পর নির্দিষ্ট সময় (ইদ্দত) পার হওয়ার আগেই ইমরান খানকে বিয়ে করেন বুশরা বিবি। এটি শরীয়াহ আইনের লঙ্ঘন।
এদিকে রায় ঘোষণার পর ইমরান খান সাংবাদিকদের বলেন, তাকে ও তার স্ত্রীকে হেনস্তা করার জন্যই এমন মামলা করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ৩১ জানুয়ারি রাষ্ট্রীয় উপহারসামগ্রী কমমূল্যে কিনে নেওয়ার অভিযোগে করা (তোষাখানা) মামলায় ইমরান ও বুশরাকে ১৪ বছর করে কারাদণ্ড দেন বিশেষ একটি আদালত। তার একদিন আগে ৩০ জানুয়ারি রাষ্ট্রীয় গোপন নথি ফাঁসের মামলায় ইমরান খানের ১০ বছরের জেল হয়। একই মামলায় ইমরানের সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশিকেও ১০ বছরের জেল দেন আদালত। এরও আগে গত বছরের ৫ আগস্ট তোষাখানা দুর্নীতি নিয়ে পৃথক একটি মামলায় ইমরান খানকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সূত্র : এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
We hate spam as much as you do