Tranding

02:35 PM - 01 Dec 2025

Home / Other Districts / কাটোয়ায় তৃণমূলকর্মীকে বুথের বাইরে বেধড়ক পেটাল জনতা পরে মৃত অভিযোগ সিপিআইএমের বিরুদ্ধে

কাটোয়ায় তৃণমূলকর্মীকে বুথের বাইরে বেধড়ক পেটাল জনতা পরে মৃত অভিযোগ সিপিআইএমের বিরুদ্ধে

তৃণমূলের দাবি, বুথের ভিতর থেকে গৌতমকে টেনে বের করে সিপিআইএম -এর লোকজন। সেখানে বেধড়ক মারধর করাা হয়। তাতে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় মাটিতে পড়ে যান তিনি। তড়িঘড়ি কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় গৌতমকে। কিন্তু সেখানে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা। যদিও খুনের অভিযোগ অস্বীকার করেছে সিপিএম।

কাটোয়ায় তৃণমূলকর্মীকে বুথের বাইরে  বেধড়ক পেটাল জনতা পরে মৃত অভিযোগ সিপিআইএমের বিরুদ্ধে

কাটোয়ায় তৃণমূলকর্মীকে বুথের বাইরে  বেধড়ক পেটাল জনতা পরে মৃত অভিযোগ সিপিআইএমের বিরুদ্ধে 

 08 Jul 2023 


নির্বাচনী হিংসা নিয়ে আশঙ্কাই সত্য প্রমাণিত হল। ভোটগ্রহণের দিনও অব্যাহত রইল প্রাণহানি, রক্তপাত। পূর্ব বর্ধমান জেলার কাটোয়ায় মৃত্যু হল তৃণমূল কর্মী গৌতম রায়ের । গৌতমকে খুনের অভিযোগে কাঠগড়ায় সিপিআইএম। অভিযোগ, কাটোয়ার সাংগঠনিক জেলার তৃণমূল সভাপতি রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের বুথের বাইরে বার করে এনে পিটিয়ে খুন করা হয় গৌতমকে। সিপিআইএম যদিও খুনের অভিযোগ অস্বীকার করেছে। কিন্তু এই ঘটনায় টানাপোড়েন শুরু হয়েছে এলাকায়।


তৃণমূলের দাবি, বুথের ভিতর থেকে গৌতমকে টেনে বের করে সিপিআইএম -এর লোকজন। সেখানে বেধড়ক মারধর করাা হয়। তাতে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় মাটিতে পড়ে যান তিনি। তড়িঘড়ি কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় গৌতমকে। কিন্তু সেখানে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা। যদিও খুনের অভিযোগ অস্বীকার করেছে সিপিএম। তাদের দাবি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন গৌতম।


ভোট শুরুর আগে শনিবার সকাল থেকেই তেতে ওঠে বিভিন্ন এলাকা। সরাসরি রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে সংঘর্ষ বাধে কোথাও, কোথাও আবার ফায় দফায় অশান্তি দেখা যায়। বোমাবাজি, গুলি চলার ঘটনাও সামনে আসে। রাস্তাঘাটে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখা যায় বোমা। আবার বুথ লক্ষ্য করেও বোমা পড়ার অভিযোগ সামনে আসে। এর ফলে ভোটকেন্দ্রে যেতে ভয় পাচ্ছিলেন ভোটাররা।  


সেই আশঙ্কার যদিও যথেষ্ট কারণ ছিল। কারণ ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার আগেই রাজ্যে মোট নিহতের সংখ্যা বেড়ে হয় ৩২। এর মধ্যে শনিবার, ভোটগ্রহণের দিনই ১২ জন প্রাণ হারালেন। অর্থাৎ ২০১৮-র মতো, ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনও রইল রক্তস্নাত। কেন্দ্রীয় বাহিনী নামানো সত্ত্বেও আটকানো গেল না প্রাণহানি, রক্তপাত।


দিনভর এই অশান্তি, রক্তপাতের বিরুদ্ধে এদিন রাজ্য নির্বাচন কমিশনের অফিসে ঢুকে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি।  আচমকা নিরাপত্তারক্ষীদের চোখ এড়িয়ে ভিতরে ঢুকে পড়েন কয়েকজন বিজেপি কর্মী। নির্বাচন কমিশনের ঘরের দরজাতেও পৌঁছে যান একজন বিজেপি কর্মী, পরে পুলিশ তাঁকে পাকড়াও করে টেনে-হিঁচড়ে বাইরে নিয়ে যায়। এর পর নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও আঁটোসাঁটো করা হয়েছে।

Your Opinion

We hate spam as much as you do