সিপিআইএম দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা কমিটির সম্পাদক ও রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী কমরেড নারায়ণ বিশ্বাস আজ সকাল ৬:৩০ মিনিট নাগাদ প্রয়াত হন। এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসা চলছিল তাঁর। সেখানেই চিকিৎসারত অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। তাঁর মরদেহ সকাল এগারোটায় মুজফ্ফর আহমদ ভবনে আনা হয় শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য। তারপর বালুরঘাট, গঙ্গারামপুর হয়ে মালদা মেডিক্যাল কলেজে দেহ দান করা হয়।
প্রয়াত রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী CPIM নেতা নারায়ণ বিশ্বাস
প্রয়াত হলেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী নারায়ণ বিশ্বাস। দীর্ঘদিন ধরেই শারীরিক অসুস্থতা ছিল তাঁর। এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসারত ছিলেন তিনি। মঙ্গলবার সকালে তাঁর মৃত্যুর খবর আসে। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় সিপিআইএমের রাজনীতি থেকে তাঁর উত্থান। জেলা কমিটির সম্পাদক ছিলেন তিনি। বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের সময় রাজ্যের মন্ত্রী ছিলেন দীর্ঘদিন তিনি। তাঁর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ দলের সহকর্মীরা।
সিপিআইএম দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা কমিটির সম্পাদক ও রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী কমরেড নারায়ণ বিশ্বাস আজ সকাল ৬:৩০ মিনিট নাগাদ প্রয়াত হন। এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসা চলছিল তাঁর। সেখানেই চিকিৎসারত অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। তাঁর মরদেহ সকাল এগারোটায় মুজফ্ফর আহমদ ভবনে আনা হয় শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য। তারপর বালুরঘাট, গঙ্গারামপুর হয়ে মালদা মেডিক্যাল কলেজে দেহ দান করা হয়।
জানা যায়, কৃষক আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে তাঁর রাজনীতিতে উত্থান। সাতের দশকের গোড়ায় সিপিআইএমের সদস্য হন নারায়ণ বিশ্বাস। এরপর রাজনীতির আঙিনায় এক একটি ধাপ উত্থানের পর ১৯৯৩ সাল থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলা সভাধিপতি ছিলেন নারায়ণ বিশ্বাস। পরবর্তীকালে বিধানসভা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে জয়লাভ করেন। এর বেশ কয়েক বছর পর মন্ত্রিসভায় জায়গা হয় তাঁর। ২০০১ সাল থেকে ২০১১ পর্যন্ত মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন তিনি। শেষ বয়স পর্যন্ত তিনি দলের রাজ্য কমিটির সদস্য ছিলেন।
বাম জমানায় দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় সিপিআইএমের ভিত শক্ত করতে অন্যতম ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি। এই জেলায় বাম আন্দোলন উত্থানের অন্যতম কারিগর ছিলেন তিনি। পরে দলের কাজে যুক্ত হন তিনি। জেলার কমিটির সম্পাদক ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে দলের সহকর্মীদের মধ্যে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
We hate spam as much as you do