Tranding

02:37 PM - 01 Dec 2025

Home / World / আজ 'বিশ্ব মানবাধিকার দিবস',থিম, ‘সমতা--বৈষম্য কমাতে এবং মানবাধিকারকে এগিয়ে নিতে যেতে হবে’।

আজ 'বিশ্ব মানবাধিকার দিবস',থিম, ‘সমতা--বৈষম্য কমাতে এবং মানবাধিকারকে এগিয়ে নিতে যেতে হবে’।

এবছর মানবাধিকার দিবসের থিম, ‘সমতা-বৈষম্য কমাতে এবং মানবাধিকারকে এগিয়ে নিতে যেতে হবে’। এই বিশেষ দিনে জাতিসংঘ সকলের জন্য সমান সুযোগ প্রদান করতে এবং বৈষম্য বর্জন ও বৈষম্যের সমস্যাগুলির সমাধানে বিভিন্ন দেশগুলিকে উৎসাহিত করে।

আজ 'বিশ্ব মানবাধিকার দিবস',থিম, ‘সমতা--বৈষম্য কমাতে এবং মানবাধিকারকে এগিয়ে নিতে যেতে হবে’।

আজ 'বিশ্ব মানবাধিকার দিবস',থিম, ‘সমতা--বৈষম্য কমাতে এবং মানবাধিকারকে এগিয়ে নিতে যেতে হবে’।

 

১০ই ডিসেম্বর ২০২১

মানবাধিকার দিবসের ৭২ বছরের সেই ইতিহাস 

আজ বিশ্ব মানবাধিকার দিবস(World Human Rights Day)। মানুষের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, শারীরিক অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এবং সকলের কল্যাণ নিশ্চিত করতে প্রতিবছর ১০ ডিসেম্বর দিনটি মানবাধিকার দিবস(Human Rights Day) হিসেবে পালিত হয়। মানবাধিকার হল সেই সব মৌলিক অধিকার, যেগুলি থেকে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ নির্বিশেষে কোনও মানুষকে নিপীড়িত বা বঞ্চিত করা যায় না। 

এবছর মানবাধিকার দিবসের থিম, ‘সমতা-বৈষম্য কমাতে এবং মানবাধিকারকে এগিয়ে নিতে যেতে হবে’। এই বিশেষ দিনে জাতিসংঘ সকলের জন্য সমান সুযোগ প্রদান করতে এবং বৈষম্য বর্জন ও বৈষম্যের সমস্যাগুলির সমাধানে বিভিন্ন দেশগুলিকে উৎসাহিত করে।

মানবাধিকার দিবসের(Human Rights Day) ৭২ বছরের সুপ্রাচীন ইতিহাস রয়েছে। ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর জাতিসংঘ 'বিশ্ব মানবাধিকার দিবস' ঘোষণা করে প্রথমবারের মতো মানবাধিকারের বিষয়টি উত্থাপন করে। ১৯৫০ সালে জাতিসংঘ সিদ্ধান্ত নেয়, এরপর থেকে প্রতিবছর ১০ ডিসেম্বর, বিশ্ব মানবাধিকার দিবস(World Human Rights Day) হিসেবে পালিত হয়। আমাদের দেশের সংবিধানেও মানবাধিকারের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে।

 

ভারতে 'শিক্ষার অধিকার' মানবাধিকারের অধীনে থাকা একটি গুরুত্বপূর্ণ অধিকার। ভারতবর্ষে ১৯৯৩ সাল থেকে মানবাধিকার আইন কার্যকর হয়। ১৯৯৩ সালের ১২ অক্টোবর ভারত সরকার জাতীয় মানবাধিকার কমিশন(National Human Rights Commission of India) গঠন করে।  

দিবসটি উদযাপনের আরও অনেকগুলি কারণ রয়েছে, সেগুলি হল -

১) মানবাধিকারের অবস্থা প্রচারে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক গৃহীত প্রচেষ্টাকে তুলে ধরা ও সমর্থন করা।


২) বিশ্বজুড়ে মানবাধিকারের গুরুত্ব সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা। এর মধ্যে স্বাস্থ্য, অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং শিক্ষার অধিকারও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।


৩) জনগণকে, বিশেষত প্রতিবন্ধী, মহিলা, দুঃস্থ শিশু, সংখ্যালঘু এবং দরিদ্র জনগণকে এই উদ্দেশ্যে অংশ নিতে অনুপ্রাণিত বা উদ্বুদ্ধ করা।


৪) মানবাধিকার সম্পর্কিত বড় এবং বহু বিস্তৃত সমস্যা তুলে ধরা।

Your Opinion

We hate spam as much as you do