আজ, শুক্রবার বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যের নিরাপত্তা তুলে নেয় রাজ্য পুলিশ বলে সূত্রের খবর। গতকাল তাঁর বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিশ জারি করেছিল সিবিআই। কারণ তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। তবে আজ সকালে মানিক ভট্টাচার্য জানিয়ে দিলেন, তিনি যাদবপুরের বাড়িতেই রয়েছেন।
নিরাপত্তা তোলার পরই নিখোঁজ বিধায়ক মানিক নিজের খোঁজ দিলেন ‘আমি যাদবপুরে নিজের বাড়িতেই রয়েছি’,
২৬শে আগষ্ট ২০২২
এদিন সংবাদমাধ্যম তাঁকে সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে প্রশ্ন করলে মানিক কোনও মন্তব্য করতে চাননি। বরং তিনি জানিয়েছেন, বিচারাধীন বিষয় নিয়ে তিনি মন্তব্য করবেন না। তবে পলাশিপাড়ার তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক জানিয়ে দেন, তিনি তদন্তে সহযোগিতা করেছেন।
আজ, শুক্রবার বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যের নিরাপত্তা তুলে নেয় রাজ্য পুলিশ বলে সূত্রের খবর। গতকাল তাঁর বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিশ জারি করেছিল সিবিআই। কারণ তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। তবে আজ সকালে মানিক ভট্টাচার্য জানিয়ে দিলেন, তিনি যাদবপুরের বাড়িতেই রয়েছেন। এই মানিক ভট্টাচার্য গা–ঢাকা দিয়ে বিদেশে চলে যেতে পারেন বলে মনে করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
এই নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। তার মধ্যেই লুকআউট নোটিশ জারি করে সিবিআই। প্রত্যাহার করা হয় তাঁর নিরাপত্তা। তখন তিনি সংবাদমাধ্যমের সামনে এসে বলেন, ‘আমি কলকাতাতেই আছি। আমি যাদবপুরে নিজের বাড়িতেই রয়েছি। তদন্তে সহযোগিতা করছি। এর চেয়ে বেশি কিছু বলতে পাব না। কারণ, বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন। আমার কাছে যখন যা নির্দেশ এসেছে তা পালন করেছি। প্রত্যেকটি বিষয়ে আমি পুঙ্খানুপুঙ্খ পালন করেছি। কোনও অথরিটি আমার বিরুদ্ধে কোনও অর্ডার করেননি। আমার সঙ্গে যে কেউ যোগাযোগ করতে পারেন।’
এদিন সংবাদমাধ্যম তাঁকে সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে প্রশ্ন করলে মানিক কোনও মন্তব্য করতে চাননি। বরং তিনি জানিয়েছেন, বিচারাধীন বিষয় নিয়ে তিনি মন্তব্য করবেন না। তবে পলাশিপাড়ার তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক জানিয়ে দেন, তিনি তদন্তে সহযোগিতা করেছেন। আর সংবাদমাধমে তিনি বলেন, ‘আমাকে যে সংস্থা যখনই ডেকে পাঠিয়েছে আমি গিয়েছি। তদন্তে সহযোগিতা করেছি। ভবিষ্যতেও করব।’
কেন তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না? এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা আদালতের বাইরে বিশেষ কিছু জানায়নি। মানিক ভট্টাচার্যকে সংবাদমাধ্যম এই প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘জানি না কেন খুঁজে পাওয়া যায়নি আমাকে। এটা আমি বলতে পারব না। আমার সঙ্গে যে কেউ যোগাযোগ করতে পারেন।’ তাহলে কি তৃণমূল কংগ্রেসকে বিপাকে ফেলতে এটা একটা চাল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার? এই প্রশ্নের উত্তর সময় দেবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
We hate spam as much as you do