বহরমপুরে আইন অমান্য আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন আনারুল। তাঁর বাড়ি ইসলামপুর থানার সারাংপুর অঞ্চলের সাহাবাজপুরে। সূত্রের খব, আনারুল ইসলাম আইন অমান্য আন্দোলনে এসে টিয়ার গ্যাসে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পুলিশ তখন বিক্ষোভকারীতে সরাতে টিয়ার গ্যাস ছুড়ছিল। বাম কর্মী-সমর্থকদের অভিযোগ, পুলিশের ফাটানো টিয়ার গ্যাসের সেলের কারণেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন আনারুল। তাঁকে প্রথমে ইসলামপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে ডোমকল মহকুমা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। পরে অবস্থার আরও অবনতি হলে বহরমপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে রেফার করা হয়। বহরমপুর আসার পথে রাত ১০টা নাগাদ আনারুলের মৃত্যু হয় বলে সূত্র মারফৎ খবর পাওয়া গেছে।
ডোমকলে আইন অমান্যে শহীদ CPIM কর্মীর বাড়িতে সেলিম!উত্তপ্ত এলাকা
15th February 2024
মুর্শিদাবাদের বহরমপুরে সিপিআইএম -এর আইন অমান্য আন্দোলনে পুলিশের ছোড়া কাঁদানে গ্যাসের শেলে এক বাম সমর্থকের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে মৃত্যু হয় আনারুল ইসলাম নামে ওই বাম সমর্থকের। ঘটনাকে ঘিরে উত্তপ্ত এলাকা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে ডোমকলে গিয়ে মৃত ওই বাম সমর্থকের পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। গোটা এলাকা ঘুরে পরিস্থিতি দেখেন তিনি।
বহরমপুরে আইন অমান্য আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন আনারুল। তাঁর বাড়ি ইসলামপুর থানার সারাংপুর অঞ্চলের সাহাবাজপুরে। সূত্রের খব, আনারুল ইসলাম আইন অমান্য আন্দোলনে এসে টিয়ার গ্যাসে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পুলিশ তখন বিক্ষোভকারীতে সরাতে টিয়ার গ্যাস ছুড়ছিল। বাম কর্মী-সমর্থকদের অভিযোগ, পুলিশের ফাটানো টিয়ার গ্যাসের সেলের কারণেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন আনারুল। তাঁকে প্রথমে ইসলামপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে ডোমকল মহকুমা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। পরে অবস্থার আরও অবনতি হলে বহরমপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে রেফার করা হয়। বহরমপুর আসার পথে রাত ১০টা নাগাদ আনারুলের মৃত্যু হয় বলে সূত্র মারফৎ খবর পাওয়া গেছে।
এদিন সকালে মৃত কর্মীর বাড়িতে যান সেলিম। পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। বাড়ি থেকে বেরিয়ে গোটা এলাকা ঘুরেও দেখেন। সেলিম বলছেন, "আমরা সকলে পাশে আছি। মৃত কর্মীর স্ত্রী, দুই ছেলে, মেয়ে, জামাই রয়েছে। আমাদের তরফ থেকে যতটা সম্ভব সাহায্য করব। পাশে আছি।"
সারা ভারত খেতমজুর ইউনিয়নের পক্ষ থেকে গতকাল জেলাশাসকের দফতর অভিযান, আইন অমান্য ও জেল ভরো কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়। সেখানে ছিলেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম সহ অন্যান্য নেতা কর্মীরা। টেক্সটাইল মোড়ে মহম্মদ সেলিমের বক্তব্যের পরেই আইন অমান্য করতে এগিয়ে যান আন্দোলনকারীরা। বিশাল মিছিল পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে চলে। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট ছোড়ার অভিযোগ ওঠে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে। আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পালটা লাঠিচার্জ করে পুলিশ। অভিযোগ, পুলিশ নাটি টিয়ার গ্যাসের সেলও ফাটিয়েছিল। ঘটনায় বেশ কয়েকজকে গ্রেফাতারও করা হয়।
We hate spam as much as you do