যাদবপুর কেন্দ্রে এর আগে একাধিকবার ভোটে লড়েছেন সুজনবাবু। বামেরা এই লোকসভা কেন্দ্রটি জিতেছিল ২০০৪ সালে। সাংসদ হয়েছিলেন সুজনবাবু। এবার দলের নবীন মুখ সৃজনকে প্রার্থী করেছে বামেরা। প্রচারে দেখা গেল, প্রকৃত অভিভাবকের মতোই সৃজনকে আগলে রেখে মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছেন তিনি।
যাদবপুরকে সৃজনশীল করে তোলার আহ্বানে সুজন চক্রবর্তী
শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪
পোড়খাওয়া রাজনীতিবিদ। রাজনীতির নানা চড়াই-উতরাইয়ের সাক্ষী। ভোটের ময়দানেও তিনি অত্যন্ত পরিচিত মুখ। অন্যজন দীর্ঘদিন ছাত্র রাজনীতি করেছেন। সামিল হয়েছেন নানা আন্দোলনে। কিন্তু ভোটের ময়দানে আনকোরা। এই প্রথম লোকসভা নির্বাচনের মতো বড় ভোটে লড়ছেন তিনি। যাদবপুরে সিপিএম প্রার্থী করেছে তরুণ মুখ সৃজন ভট্টাচার্যকে। আর তাঁকে এলাকার মানুষের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন প্রবীণ সিপিএম নেতা তথা দমদম কেন্দ্রের বাম প্রার্থী সুজন চক্রবর্তী। গত মঙ্গলবার সকালে রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার ৩০ এবং ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে দেখা গেল এমনই প্রচার-দৃশ্য।
যাদবপুর কেন্দ্রে এর আগে একাধিকবার ভোটে লড়েছেন সুজনবাবু। বামেরা এই লোকসভা কেন্দ্রটি জিতেছিল ২০০৪ সালে। সাংসদ হয়েছিলেন সুজনবাবু। এবার দলের নবীন মুখ সৃজনকে প্রার্থী করেছে বামেরা। প্রচারে দেখা গেল, প্রকৃত অভিভাবকের মতোই সৃজনকে আগলে রেখে মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছেন তিনি। পথচলতি মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ের পাশাপাশি বিভিন্ন বাড়িতে গিয়ে সৃজনকে বাসিন্দাদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন। প্রচারে সাধারণ মানুষের উদ্দেশে সুজনবাবু বলেন, ‘যাদবপুরকে সৃজনশীল করে তুলতে হবে, তাই সৃজনকে জেতাতেই হবে। ...কবীর সুমন, সুগত বসু ও মিমি চক্রবর্তীর মতো প্রার্থীদের উপর যাদবপুরের মানুষ আর ভরসা করতে পারছেন না। প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকবে, এরকম প্রার্থী দরকার। তাই মানুষ বামেদের উপর ভরসা রাখছে।’ বর্ষীয়ান নেতাকে পাশে পেয়ে আত্মবিশ্বাসে ভরপুর ছিলেন সৃজনও। তিনি বলেন, ‘জয়ের ব্যাপারে আমি আত্মবিশ্বাসী। যাদবপুর এবার বামেরা পুনরুদ্ধার করবে।’ জিতলে মহিলাদের প্রকৃত উন্নয়নে জোর দেবেন বলে জানান তিনি।
We hate spam as much as you do