স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ জানাচ্ছেন, ওই এলাকায় ৭০-৮০ জন চলে এসেছিল আশেপাশের এলাকা থেকে। রাত সাড়ে-১২টা নাগাদ এই ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি। ওই সময়েই ঝামেলার মাঝে গুলি চালিয়ে পালিয়ে গিয়েছে। পুলিশ এখানকারই বাড়ি থেকে গাড়িচালক এক ব্য়ক্তিকে তুলে নিয়ে গিয়েছে বলে দাবি, যিনি নির্দোষ।
কলকাতায় কাল রাতে গুলি চলল মির্জা গালিব স্ট্রিটে
Sat, June 16,2024,
খাস কলকাতায় চলল গুলি। মির্জা গালিব স্ট্রিটে চলল গুলি, গুলিবিদ্ধ ১ জন। হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিকে। শ্যুটআউটের তদন্তে পার্ক স্ট্রিট থানার পুলিশ ও লালবাজারের গুন্ডাদমন শাখা
গতকাল রাতে পার্কস্ট্রিট এবং মির্জা গালিব স্ট্রিটের সংযোগস্থলে অশান্তি শুরু হয়। আশেপাশে দোকান থেকে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা শুরু হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ জানাচ্ছেন, ওই এলাকায় ৭০-৮০ জন চলে এসেছিল আশেপাশের এলাকা থেকে। রাত সাড়ে-১২টা নাগাদ এই ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি। ওই সময়েই ঝামেলার মাঝে গুলি চালিয়ে পালিয়ে গিয়েছে। পুলিশ এখানকারই বাড়ি থেকে গাড়িচালক এক ব্য়ক্তিকে তুলে নিয়ে গিয়েছে বলে দাবি, যিনি নির্দোষ। স্থানীয় বাসিন্দার দাবি, ছোট একটি ঝামেলা থেকে এতদূর ঝামেলা গড়ায়। শনিূবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত এই ঘটনায় কেউ গ্রেফতার হয়নি।
মোটরসাইকেল ওভারটেক করা নিয়ে গন্ডগোল, তার জেরে খাস কলকাতায় শ্যুটআউট হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রের খবর। গুলিবিদ্ধ যুবক তালতলা লেনের বাসিন্দা। আহত যুবককে চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, গতকাল বিকেলে মোটরবাইক ওভারটেক করা নিয়ে গন্ডগোল হয়। তার জেরে রাত ১২টা নাগাদ মির্জা গালিব স্ট্রিটে গুলি চলে। সোনা নামে এক দুষ্কৃতী গুলি করে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
এখন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে রয়েছেন আহত ব্যক্তি। ওই ব্যক্তির ডান পায়ে পেশি ছুয়ে বেড়িয়ে গিয়েছে গুলি, এখন অবস্থা স্থিতিশীল বলে হাসপাতাল সূত্রের খবর। এখনও মূল অভিযুক্ত সোনা ফেরার। ঘটনার পরে ১২ ঘণ্টা কেটে গিয়েছে,তাঁকে খুঁজছে পুলিশ। সূত্রের খবর, বাইক পার্কিংকে কেন্দ্র করে মূল গন্ডগোল বাঁধে। তখন বিষয়টি মিটে যায়। তারপরে দলবল নিয়ে এসে হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ। শুধুমাত্র পার্কিং সংক্রান্ত গন্ডগোলের জন্য়েই এমন হয়েছে না কি কোনও ব্যক্তিগত কারণ রয়েছে এই হামলার পিছনে, খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
খাস কলকাতায় এই ঘটনা আতঙ্ক ছড়িয়েছে এলাকায়। ব্যস্ত এলাকায় মধ্যরাতে এভাবে খোলাখুলি গুলি চলায় পুলিশি নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
We hate spam as much as you do